শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে যুব অধিকার পরিষদের ৭ দফা প্রস্তাবনা বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটের হরিণচড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির অনিয়ম ও দুর্নীতির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটের খোড়াগাছ দারুস সুন্নাত দাখিল মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষকের বিদায়ী সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে নব যোগদানকৃত জেলা প্রশাসকের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদে তীব্র নিন্দা ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে ধান ক্ষেত থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার লালমনিরহাটে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াছাল্লাম উপলক্ষে বিশাল র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটের সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে বিলুপ্তির পথে ঐতিহ্যবাহী কলার পাতায় মজলিস খাওয়ার প্রচলন! লালমনিরহাটে সাপ্তাহিক লালমনির কন্ঠ পত্রিকার আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
তীব্র হচ্ছে তিস্তার ভাঙন : মানা হচ্ছেনা কোনো নির্দেশনা

তীব্র হচ্ছে তিস্তার ভাঙন : মানা হচ্ছেনা কোনো নির্দেশনা

আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: লালমনিরহাট জেলার আদিতমারী উপজেলার তিস্তা নদী এবং নদী প্রস্থে করা বাঁধে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। দিন যত গড়াচ্ছে ভাঙন ততই তীব্র হচ্ছে।

 

উপজেলা, জেলা প্রশাসন এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের উর্ধতন কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধি দল বাঁধটি পরিদর্শন করেছে।

 

জেলা প্রশাসক আবু জাফর বাঁধ পরিদর্শনে গিয়ে বেশ কিছু নির্দেশনা দেন।

 

তিনি সাংবাদিকদের বলেন, যে কোন উপায়ে বাঁধটি রক্ষা করতে হবে। নিরাপদ দূরত্ব থেকে মাটি এনে জীও ব্যাগের মাধ্যমে ফেলতে হবে।

 

লালমনিরহাট পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, তার কাছে উপরের নির্দেশনা আছে, যে কোন উপায়ে বাঁধ রক্ষা করতে হবে। বাঁধে পাউবো থেকে সার্বক্ষণিক লোক থাকবে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, সেই সব প্রতিশ্রুতির কোনোটাই মানা হচ্ছেনা।বাঁধের ওপর থেকেই মাটি কেটে নদীতে ফেলা হচ্ছে।ভাঙনের এক থেকে দের হাত দূরেই মাটি কাটা হচ্ছে। বাঁধ থেকে মাত্র কয়েক গজ দূর থেকে শ্যালো ইঞ্জিন চালিত ড্রেজার দিয়ে বালু তোলা হচ্ছে।

 

স্থানীয়রা পাউবোর কাজ নিয়ে যথেষ্ট অসন্তোষ প্রকাশ করছেন। তারা মনে করছেন, বাঁধটি ভেঙে গেলে কমপক্ষে ১০হাজার থেকে ১৫হাজার পরিবারের জীবন ও জীবিকা বিলীন হতে পারে।

 

এ বিষয়ে ওয়ার্ক এসিস্ট্যন্ট আরমান সাংবাদিকদের জানান, বাঁধের মাটি কেটে নদীতে ফেলা হচ্ছে। তবে এই মাটি পূরণ করা হবে। এবং আগের চেয়ে উচু করা হবে।

 

বাঁধ সংস্কারের একই রকম চিত্র। এদিকে পাউবোর কাজ নিয়ে বিভিন্ন মহলে নেতিবাচক প্রশ্ন উঠছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone